চতুর্থ শ্রেণি বাংলা টুনুর কথা অনুশীলন সমাধান | class 4 bangla tunur katha page 14 -18 |

. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি এবং অর্থ বলি।

ঘূর্ণিঝড়  -গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড় বা বায়ুমণ্ডলীয় একটি উত্তাল অবস্থা যা বাতাসের প্রচণ্ড ঘূর্ণায়মান গতির ফলে সংঘটিত হয়। এটি সাধারণ প্রাকৃতিক দুর্যোগসমূহের একটি।

গুনটানা - দড়ি দ্বারা বাঁধিয়া টানা।

দুর্ভিক্ষ    - সবচেয়ে মারাত্মক ধরনের ক্ষুধা সংকট

নবান্ন      - নতুন অন্ন" বা "নব অন্ন" নবান্ন উৎসব হলো নতুন আমন ধান কাটার পর সেই ধান থেকে প্রস্তুত চালের প্রথম রান্না উপলক্ষে আয়োজিত উৎসব।

বিদ্রোহী  - সরকার বা অন্য কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা বা জেগে উঠা, বিশেষ করে অস্ত্রের জোরে

  ২. শব্দ দিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করি।

. জয়নুলের বাড়ির পাশ দিয়ে ব্রহ্মপুত্র নদী বয়ে গেছে।

. ১৯৭০ সালে তিনি দুটি বিখ্যাত ছবি নবান্ন   মনপুরা ৭০ আঁকেন।

. 'মনপুরা-৭০' ছিল ঘূর্ণিঝড়ের ছবি।

. ১৯৪৮ সালে ঢাকায় তিনি আর্ট স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।

. শিল্পাচার্য মৃত্যুবরণ করেন ১৯৭৬ সালে।

. জয়নুল আবেদিনের সংক্ষিপ্ত জীবনী রচনা করি।

নাম - জয়নুল আবেদীন

জন্মসাল জন্মস্থান - ১৯১৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জ জেলায় কেন্দুয়া গ্রামে

শৈশব -সে সারাদিন নদী দেখত নদীর তীরের কাশবন দেখত , নদীর উপর উড়ে যাওয়া পাখি দেখতো , গুনটানা নৌকা দেখতো আর দেখতো পথঘাট , গাছপালা , আকাশ ফসলের মাঠ .

কলেজের নাম- কলকাতা আর্ট স্কুল

তাঁর আঁকা বিখ্যাত ছবি- নবান্ন ,  মনপুরা ৭০

. প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি লিখি।

. জয়নুল আবেদিনের জন্ম কোথায়?

উওর -জয়নুল আবেদিনের জন্ম  কিশোরগঞ্জ জেলায় কেন্দুয়া গ্রামে .

. ১৩৫০ সালে জয়নুল কিসের ছবি আঁকেন?

উওর -জয়নুল আবেদীন তখন দুর্ভিক্ষের ছবি আঁকেন

. 'নবান্ন' ছবিতে কী ফুটে উঠেছে?

উওর - এদেশের গ্রাম বাংলা মানুষের জীবনযাত্রা ফুটে উঠেছে

. কত সালে তিনি আর্ট স্কুলকে কলেজে রূপ দেন?

উওর - ১৯৫৮সালে তিনি আর্ট স্কুলকে কলেজে রূপ দেন

. জয়নুলের বিখ্যাত ছবিগুলো কী কী?

উওর - তাঁর আঁকা বিখ্যাত ছবি- নবান্ন ,  মনপুরা ৭০

. বড়ো হয়ে কী হতে চাই, সে সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লিখি।

আমি প্রায়শই বড় কিছু অর্জন করার এবং জীবনে একজন সফল ব্যক্তি হওয়ার স্বপ্ন দেখি। আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হল ডাক্তার হওয়া আমি একজন মহৎ ডাক্তার হতে চাই এবং গরিব-দুঃখীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দিতে চাই। আমার চাচা একজন সফল ডাক্তার এবং সবসময় তার রোগীদের যত্ন সহকারে চিকিৎসা করেন।
Previous Post Next Post